প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র বলেন, শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার প্রতি যত্নবান হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্রীড়াবান্ধব। ফুটবল আমাদের জনপ্রিয় খেলা ছিলো। এ ঐতিহ্যবাহী খেলা একসময়ে হারিয়ে যেতে বসেছিলো। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ফুটবল খেলার প্রতি বেশি নজর দেন। প্রধানমন্ত্রী খেলাধুলার প্রতি নজর দেওয়ার কারণে ক্রীড়ার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষার্থীদের সৃষ্টিশীল ও মননশীল করে গড়ে তুলতে হলে সামাজিক কর্মকান্ডে তাদের বেশি সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ উন্নয়নের জন্য শিক্ষা যেমন প্রয়োজন, তেমনি খেলাধুলার সমান গুরুত্ব রয়েছে। আগামী প্রজন্মকে খেলাধুলায় উৎসাহ দিতে এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জীবনী জানার জন্যই এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এলএ) আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খুলনা ও বরিশাল বিভাগের জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের উপপরিচালক মোঃ আবুল হোসেন হাওলাদার, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক হালিমা ইসলাম, খুলনা মহিলা বিষয়ক দপ্তরের উপপরিচালক হাসনা হেনা, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ মোস্তাক উদ্দীন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা ক্রীড়া অফিসার মোঃ বকতিয়ার গাজী। ক্রীড়া পরিদপ্তরের সহযোগিতায় খুলনা জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া অফিস যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
উল্লেখ্য, জেলা পর্যায়ে ছয় দিনব্যাপী এই টুর্নামেন্টে ১৩টি বালক এবং ১৩টি বালিকা দল এই খেলায় অংশগ্রহণ করবে।