তার পদত্যাগপত্র জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হয়েছে বলে বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোলের কাছে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুল মান্নান।
করোনাভাইরাসের শনাক্ত সম্পর্কে ভুয়া রিপোর্ট দেয়াসহ নানা অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতাল বন্ধ করে দেয়ার পর থেকেই মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের পরস্পরকে দোষারোপের মধ্যেই পদত্যাগ করলেন আবুল কালাম আজাদ।
গত ৭ই জুলাই ঢাকায় রিজেন্ট হাসপাতালে র্যাবের অভিযানের পর সেটি বন্ধ করে দেয়া হলে কার নির্দেশে কিভাবে ওই হাসপাতালকে করোনাইরাস পরীক্ষা ও চিকিৎসার অনুমোদন দেয়া হয়েছিল, তা নিয়ে তীব্র বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতর।
রিজেন্ট হাসপাতালের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে অনিয়মের অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতাল বন্ধ করে দেয়ার হলে মন্ত্রী জানান যে অধিদফতরের আমন্ত্রণেই তিনি সেখানে গিয়েছিলেন।
অন্যদিকে মহাপরিচালক দাবি করেন যে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই তারা চুক্তিটি করেছিলেন।