সাইফুল ইসলাম, টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরের পীরগাছা রাবার বাগানে ২১ জন ট্রেইনী ও চুক্তি ভিত্তিক টেপারদের চাকুরীতে নিয়মিতকরণের বিষয়ে ব্যবস্থাপক পীরগাছা রাবার বাগান পত্র সংখ্যা পীরঃ রাঃ বাঃ/৪(৮)/২০১৫-১৬/৫১২ তাং ২৪/১১/১৫ মূলে মহাব্যবস্থাপক (চলতি দায়িত্ব) চুক্তিভিত্তিক ট্রেইনী টেপারের চাকুরীতে নিয়মিতকরণের আবেদন পত্র বশিউক সদর দপ্তরে প্রেরণ করেছিলেন।
সূত্র নং রাঃবিঃমধুঃ/সং২/(৪)/২০১৫-১৬/২০০৫ বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশনের মাননীয় চেয়ারম্যান ও সচিব মহোদয় বিষয়টি সুবিবেচনা না করে অতীব বিলম্ব করছেন বিদায় তারা মহামান্য হাইকোর্টে রিটপিটিশন ১৫০৮৫/১৭ ইং দায়ের করেছিলেন। হাইকোর্ট রুল জারি করেন ৭/১২/১৭ইং পিটিশন নং ১৫০৮৫-১৭ইং হাইকোর্ট নিয়মিতকরণের জন্য ১৫/৩/১৮ইং তারিখে হাইকোর্ট রায় প্রধান করেছিলেন।
রায়ের অনুকূলে ১২/৬/১৯ ইং ব্যবস্থাপক পীরগাছা রাবার বাগান নিকট যোগান পত্র দেওয়া হয়েছিল।মহাব্যবস্থাপক ১৫/৬/১৯ ইং তারিখে প্রয়োজনীয় নির্দেশনার জন্য চেয়ারম্যান বরাবর সূত্র নংঃ রাঃবিঃমধুঃ/সং-২(৯)/২০১৮-১৯/৫১৫ মধ্যমে ১৮ পাতার কপি পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন বনশিল্প ভবন ৭৩ মতিঝিল এর চেয়ারম্যান, সচিব, পরিচালক (পরিঃওউঃ), মহাব্যবস্থাপক (রাবার) মাহামান্য হাইকোর্টের রায় কার্যকর করেননি।
পরবর্তীতে ০৯/১১/২০১৯ ইং মাননীয় কৃষি মন্ত্রী ডা. আব্দুর রাজ্জাক এমপি মহোদয় সুপারিশ প্রধান করেছিলেন। কৃষিমন্ত্রীর সুপারিশকৃত পত্রটি কর্পোরেশনের সচিব এর মাধ্যমে বিএসআইডিসি চেয়ারম্যান নিকট পৌঁছানো হয়েছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ এখনো পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করার কারণে অতিকষ্টে ও মানবেতর জীবনযাপন করছেন ২১ জন শ্রমিক এর পরিবার।